প্রচ্ছদ / শিক্ষাঙ্গন / ইবিতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপ

ইবিতে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপিত হয়েছে।

দিবসটি উপলক্ষে শুক্রবার বিকালে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব মুর‍্যালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এরপর পর্যায়ক্রমে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, কর্মকর্তা সমিতি, সহায়ক কর্মচারী সমিতি ও সাধারণ কর্মচারী সমিতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, শাপলা ফোরামসহ বিভিন্ন বিভাগ, আবসিক হলসমূহ পুস্পস্তবক অর্পণ করেছে।

শ্রদ্ধাঞ্জলি শেষে অতিরিক্ত রেজিস্টার (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ নওয়াব আলী খানের সঞ্চালনায় ও অধ্যাপক ড. মোহাঃ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে অলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন উর-রশিদ আসকারী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহিনুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সেলিম তোহা।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন,ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এস.এম আব্দুল লতিফ,প্রক্টর অধ্যাপক পরেশ চন্দ্র বর্ম্মণ,ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সাইদুর রহমান, সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান,ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির অধ্যাপক ড. কাজী আখতার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডঃ মোহাঃ মোস্তাফিজুর রহমান সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. নাসিম বানুসহ অন্যান্য শিক্ষক ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ আসকারী বলেন, আমরা একটি ঐতিহাসিক লগ্নের সাক্ষী হতে পেরেছি, কারণ মুজিববর্ষের পুনরাবৃত্তি ঘটবে আরও ১০০ বছর পরে। বাংলাদেশ সরকার এ মুজিব বর্ষ আন্তর্জাতিকভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মুজিব বর্ষ উপলক্ষে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় এবং যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু প্রীতি ম্যাচের আয়োজন করেছি। এভাবে আমরা নানা মাত্রিকতায় বছরটি উদযাপন করব। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ৩৪ টি বিভাগ ৮টি ফ্যাকাল্টি ৮টি শিক্ষক কর্মচারী সমিতি যার যার নিজস্ব সাধ্যমত আমরা এই মহামানবের যে বর্ণাঢ্য জীবন তা নানা মাত্রিকতায় আবিষ্কার করব এবং তা দৃশ্যমান ভাবে বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দিব। আমরা যারা বয়সি বাধার কারণে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারেনি, তাদের জন্য এটি একটি বড় সুযোগ যে দ্বিতীয় প্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধ করা অর্থাৎ মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানিত করা, মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক কে সম্মানিত করা।

অলোচনা সভার মাঝে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের উপর প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়। সভা শেষে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোআ করা হয়।

এছাড়াও চেক করুন

যুব রেডক্রিসেন্ট ভিক্টোরিয়া কলেজ শাখার নতুন কমিটি ঘোষণা

মোশারফ হোসেন রায়হানঃ সেচ্ছাসেবী সংগঠন যুব রেডক্রিসেন্ট কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ শাখার নতুন কমিটি গঠন …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *