অসহায়দের মাঝে ইবি শিক্ষক সমিতির নগদ টাকা বিতরণ

মাহমুদুল হাসান কবীর, ইবি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ডে লেবার, মাস্টাররোল ও থোক বরাদ্ধের কর্মচারী, ঝাড়ুদার, সুইপার, আয়া, দোকানদার, নির্মাণ শ্রমিক ও ভ্যানচালকদের নগদ টাকা দেয়া হয়েছে।

বুধবার (১৫ এপ্রিল) অনুষদ ভবনের নিচে শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে তাদের হাতে নগদ টাকা তুলে দেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ আসকারী।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শাহিনুর রহমান, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ সেলিম তোহা, রেজিস্ট্রার(ভারঃ) এস এম আব্দুল লতিফ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. কাজী আকতার হোসেন, সাধারন সম্পাদক প্রফেসর ড. মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. সেলিনা নাসরিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা প্রতিরোধ সেলের আহবায়ক ও প্রক্টর প্রফেসর ড. পরেশ চন্দ্র বর্ম্মণ, ছাত্র-উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মোহাঃ সাইদুর রহমান, প্রফেসর ড. মোঃ মাহবুবর রহমান।

এছাড়াও প্রশাসনভবনের সামনের বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মরত ডে লেবার, মাস্টাররোল ও থোক বরাদ্ধের কর্মচারী, ঝাড়–দার, সুইপার, আয়া ও ভ্যানচালকদের হাতে নিত্য প্রয়োজনীয় ত্রাণ সামগ্রী তুলে দেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ আসকারী।

এছাড়াও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স এসোসিয়েশন এর কর্মকর্তাদের মাসিক বেতনের একদিনের বেসিক কর্তনের দুই লক্ষ আটারো হাজার পাঁচশত চার টাকা উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন উর রশিদ আসকারীর কাছে হস্তান্তর করেন।

বুধবার উপাচার্যের অফিস কক্ষে সহায়ক কর্মচারী সমিতি আশি হাজার নব্বই টাকা এবং টেকনিক্যাল সহায়ক কর্মচারী সমিতি নগদ সাতাশ হাজার টাকা হস্তান্তর করেন।

 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য ড. মোঃ শাহিনুর রহমান, ট্রেজারার ড. মোঃ সেলিম তোহা, রেজিস্ট্রার(ভারঃ) এস এম আব্দুল লতিফ, অফিসার্স এসোসিয়েশনের আহবায়ক উপ-রেজিস্টার মোঃ আলমগীর হোসেন ও সদস্য-সচিব উপ-রেজিস্ট্রার মোঃ আব্দুল হান্নান, উপ-রেজিস্ট্রার মোঃ সাইফুল ইসলাম, মোঃ মওদুদ আহমেদ(পরাগ), মোঃ আসাদুজ্জামান(মাখন) ও সহায়ক কর্মচারী সমিতির সভাপতি মোঃ আব্রাহাম লিংকন, সাধারন সম্পাদক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম জনি এবং টেকনিক্যাল সহায়ক কর্মচারী সমিতির সভাপতি মোফাজ্জেল হোসেন লাল ও কোষাধ্যক্ষ সালেহ আকরাম আকুল প্রমুখ।

 

এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আর্থিক সহায়তায় বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা প্রতিরোধ সেল বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আশ পাশের মানুষের মাঝে জীবানুনাশক হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং প্রতিদিনই ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের পাশ্ববর্তী বিভিন্ন এলাকায় জীবানুনাশক স্প্রে করে চলেছে।