আবদুল্লাহ আল রাকিব,হেসাখাল, নাঙ্গলকোট
নাঙ্গলকোট উপজেলার হেসাখাল ইউনিয়নের ১নং ওর্য়াডের বাসিন্দা মোঃ মনির হোসেন মাছ চাষ করে এইবার স্বাবলম্বী হয়েছেন। তিনি অভাবের তাড়নায় বেশিদূর পড়ালেখা করতে পারেনি। সংসারের হাল ধরতে হয় তাকে। তাই কি আর কি করা মানুষ থেকে এবং কৃষি অফিস থেকে পরামর্শ গ্রহন করে উদ্যোগ নিলেন মাছ চাষ করার। তাই তিনি স্বল্প পুঁজিতে সহজেই এই লাভজনক ব্যবসা করেন ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় তার পুকুরে প্রায় ১০-১৫ প্রজাতির মাছ চাষ করে থাকেন। এদের মধ্যে রুই,কাতল,মৃগেল,গ্রাসকাপ, সিলভার কাপ, পাঙ্গাস,বিদেশি মাগুর,ও দেশী প্রজাতির মাছ শিং মাছ,তেলাপিয়া, হাইব্রীড ইত্যাদি মাছ চাষ করে থাকেন।
মোঃ মনির হোসেন এর সাথে কথা বলে জানা যায় তার মাছের প্রজেক্ট আছে ১২ টি। তারমধ্যে ১৮থেকে ২০ লক্ষ টাকার মাছ আছে বলে আমাকে জানিয়েছেন । তার এই প্রজেক্ট এর দেখাশুনা করার জন্য ১৫জন শ্রমিক কাজ করে থাকেন। তিনি আমাকে আরো জানান, আমাদের এলাকার যারা বেকার যুবক আছে এদের কে আমি বিভিন্ন ভাবে পরামর্শ প্রদান করে থাকি।
আমাদের দেশে মাছ চাষ একটি লাভজনক ব্যবসা।মাছ চাষ করে অনেক স্বাবলম্বী হচ্ছেন। মাছ চাষে আমাদের দেশ অনেক শীর্ষে অবস্থান করছেন।
মোঃ মনির হোসেন এর প্রজেক্ট গুলো পরিদর্শন করতে আসেন জাতীয় স্বর্ণপদক প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান রুপালি মৎস্য খামারের চেয়ারম্যান ও হেসাখাল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জালাল আহম্মদ ভূঁইয়া ও হেসাখালের গণমান্য ব্যক্তিবর্গ গণ উপস্থিত ছিলেন।
জনাবঃ জালাল আহম্মদ চেয়ারম্যান বলেন চাষি যারা তাদের কে আমরা হেসাখাল ইউনিয়নের
তথ্য সেবা কেন্দ্র থেকে সবসময় সঠিক পরামর্শ দিয়ে থাকি। আর তার সাথে সাথে আমরা বিভিন্ন ভাবে তাদের কে অার্থিক ভাবে অসহযোগীতা করে থাকি।
CNNEWS24.COM সত্যের সন্ধানে সবার সাথে মিলে মিশে
৯ মন্তব্য
Pingback: graj w kasynie
Pingback: i like this
Pingback: 1xBet الجديد
Pingback: แอพเช็คสลิปโอนเงิน
Pingback: play Book of Ra
Pingback: มวยพักยก
Pingback: เว็บตรงฝากถอนง่าย
Pingback: Buy Villa Phuket
Pingback: best magic mushroom dispensary online canada