সিএন নিউজ২৪.কম।
বর্তমান যুগটা বড়ই যান্ত্রিক। এ যুগে মানুষ বড় আত্মকেন্দ্রিক। সবাই নিজের জগৎ নিয়ে ব্যস্ত হওয়ায় অন্যকিছু নিয়ে ভাবার সময় নেই। মানুষ যেন ভুলে গেছে মান্নাদের সেই বিখ্যাত গান -মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য। সৃষ্টির মাঝেই ষ্রষ্টা বিরাজমান।
সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টিকে ভালবাসলেই স্রষ্টার নৈকট্য লাভ করা সম্ভব। স্বার্থপর পৃথিবীতে নিজের স্বার্থ ছেড়ে অপরের জন্য কিছু করা এমন মানুষ পাওয়া ভার। এমন কঠিন ব্যস্তবতায়ও কিছু মানুষ থাকে যাঁদের জন্যই বোধকরি আমরা এগিয়ে যাবার উৎসাহ পাই সামনে চলার আলো দেখতে পাই। তেমনি একজন আলোকিত মানুষ বাংলাদেশর সুনামধন্য সংগঠন রোটারি ক্লাব অব নাঙ্গলকোট এর প্রেসিডেন্টও আমাদের আলোকিত সমাজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সমাজসেবক শিক্ষানুরাগী দানবীর এআরএম কামরুল ইসলাম।
কিছু না লিখলে যেমন সাদা কাগজের মূল্য থাকে না, ঠিক তেমনি ব্যক্তির জীবনে মনুষ্যত্ব বা গুন প্রকাশ না হলে তার প্রকৃত মানুষত্ব প্ররকাশ পায় না।এআর কামরুল ইসলাম, যার হৃদয় কাদে মানুষের জন্য , চেহারা, ব্যক্তিত্ব অতুলনীয়। হৃদয়টা হচ্ছে শিশুতুল্য সহজসরল, স্নেহ-ভালোববাসায় পূর্ণ। স্বার্থ ছাড়া অতি পরিশ্রমী, অসহায়কে সাহায্য দানই হচ্ছে তাঁর কাজ । আর যদি চেহারার কথা বলি, তাহলে বলবো হাজারো লোকের মাঝেও আমি তাঁর মিল পাইনি । সাধারন পোশাক-সত্যিকার অর্থে তিনি একজন সুন্দর ব্যক্তিত্বের অধিকারী। তিনি একজন প্রকৃত সুখী মানুষ। তিনি কেন সুখী তা জানানোর জন্যই এই লেখা কামরুলইসলাম দীর্ঘ ৩০ বছর সূদূর চট্টগ্রামে থেকে দেশের মাটিও মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।কামরুল ইসলাম পরিবারের খরচ মেটানোর পর আয়ের বাড়তি অংশ নিয়ে প্রতিবন্ধী, অনাথ,দরিদ্র মানুষের পাশে দাড়ান।কামরুল ইসলাম আগে থেকেই ইচ্ছা ছিল সমাজের জন্য বা দেশের উপকারের জন্য কিছু একটা করতে । তাঁর সামনে যখন প্রতিবন্ধী, অনাথ, হতদরিদ্র কিছু মানুষ সাহায্যের জন্য তাঁর সামনে কেঁদে উঠলো-তখনই তিনি মনোস্থির করলেন এদের জন্য কষ্ট হলেও কাজ করবেন। আর সেইদিন থেকেই শুরু করলেন এক নতুন জীবন বদলে যাও বদলে দাও আলোকিত মানুষ হও এই শ্লোগান কে বুকে ধারন করে কাজ শুরু করেন ২০১৫ সালে তিনি সুসংগঠিত করেন একটি সংগঠন আমাদের আলোকিত সমাজ শুধু নাঙ্গলকোট শাখা দিয়ে আজ সারা বাংলাদেশ এই সংগঠনে শাখা রয়েছে অত্যন্ত সুনামের সাথে সংগঠনটি কাজ করে যাচ্ছেন বাংলাদেশ যে কোন দূর্যগ মুহুর্তে রহিংগা কেমম্পে এান দেয়া ও বর্না কবলি কয়ক শত মানুকে সহযোগিতা করেন। স্কুল কলেজে বই ও শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ অসহায় মেধাবীদের শিক্ষা ব্যাবস্থার সুযোগ করেদেয়া নিয়ে সকল সামাজিক কাজ সংগঠনটি করে যাচ্ছেন নিরলসভাবে ।এখন বাংলাদেশ করনা ভাইরাসের প্রাদুরভাবে সংগঠনটির ভূমিকা অপরিসীম তারা সারা বাংলাদেশে সবার প্রথমে সরকারের এানদেয়ার আগে সংগঠনটি এান পরিচালনা করেন এবং তাদের রয়েছে সেচ্ছাসেবী দল রয়েছে যার মাধ্যমে ফোন দিলেই গরিব ও মধ্যো বৃক্তোদের মাঝে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এান সামগ্রী বাসায় দিয়ে যান।রয়েছে সেবা সেন্টার, ডাক্তার টিমের মাধ্যমে সারাক্ষণ মানুষকে করোনা ভাইরাস সচেতনতা ও সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।তিনি আরো বলেন আমাদের এান উপহার অর্বাহত আছে। এবং সামনে পবিত্র মাহে রমজানকে কেন্দ্র করে সারা বাংলাদেশ ইফতার সামগ্রিক বিতরন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই ইফতার সামগ্রিক বিতরন হবে আমার নিজস্ব ফার্ন্ট থেকে। সকলের দোয়াও ভালোবাসা সিক্ত হতে চান তিনি।এবং দেশের মানুষের ভালোবাসা থাকলে আমরা আরো এগিয়ে যেতে পারবো।সবাই এই বৈরিক আবহাওয়া ও করোনা ভাইরাস থেকে আল্লাহর কাছে পানা চাই সবাই ঘরে থাকুন সচেতনতা ও সুস্থ থাকুন।
অনাথ প্রতিবন্ধী হত দরিদ্রদের মুখে হাসি ফুটানোর জন্যই তিনি অদম্য ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন । আর দিনের কর্মকান্ডের শেষে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা জানিয়েছেন চোখের জল দিয়ে । তাঁর একটাই বিশ্বাস ছিল যে সৃৃষ্টিকর্তা সব জানেন, তিনি কাউকে নিরাশ করেন না । আর এই প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে চলছেন তিনি
CNNEWS24.COM সত্যের সন্ধানে সবার সাথে মিলে মিশে

৬ মন্তব্য
Pingback: Book of Ra slots
Pingback: โบลเวอร์ kruger
Pingback: find a fuck
Pingback: อาหารเสริม
Pingback: essentials fear of god
Pingback: ปั้มไลค์